সুস্থ ও সুন্দর জীবনের জন্য স্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান অর্জন করা অতীব জরুরী। স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য, দরকারি টিপস এবং ফ্যাক্টস জানার মাধ্যমে জ্ঞানের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে আমাদের সাথে থাকুন।
লিভারের নানা অসুখ থেকে বাঁচতে আমাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের দিকে জোড় দিতে হবে। সালফার, কোলিন ও ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার লিভারের জন্য ভালো।
আলু রান্নার পর দ্রুত রক্তে গ্লুকোজ সরবরাহ করে। তাই, দ্রুত শরীরে শক্তি সরবরাহ করতে চাইলে রান্না করা আলু একটি মাধ্যম হতে পারে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ওজন নিয়ন্ত্রন করছেন তাদের ক্ষেত্রে এটি কম গ্রহণ করাই উত্তম।
পটাশিয়ামের অভাবে আমাদের বুক ধরফর করতে পারে, অনেক ক্ষেত্রে আমরা আমাদের হৃদস্পন্দনও নিজের কানে শুনতে পাই।
পরিমিত ঘুম আমাদের শরীরে মেলাটোনিন এর পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে যা নানা রকমের ইনফেকশন এবং ইনফ্লামেশনের বিপক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
ভিটামিন-সি আমাদের ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং একে শক্ত হয়ে যেতে বাধা দেয়। এতে রক্ত সঞ্চালনে সুবিধা হয়।
আমাদের হাত ও পায়ের নখে যে আড়া আড়ি দাগ দেখা যায় (Beau’s Line), এর অন্যতম প্রধান কারণ হলো ভিটামিন-বি৭ (বায়োটিন) এর অভাব।
অরিগানো অয়েলে (Oregano Oil) প্রচুর Carvacrol এবং Thymol রয়েছে। এই উপাদান গুলোর মাঝে খুবই উন্নতমানের এন্টি ভাইরাল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মুলা আমাদের শরীরে নানা রকম ক্ষয়রোধ করে। লিভারে জমে থাকা টক্সিন দূর করতেও এর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে।
Apple Cider Vinegar বার্ধক্যজনিত হজমের সমস্যা কমিয়ে আনে। একই সাথে মেটাবোলিজমও বৃদ্ধি করে।
ভিটামিন ডি একপ্রকার ভিটামিন হলেও এটি মানুষের শরীরে হরমোনের মতো কাজ করে।
বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকলি, রসুন, হলুদ, বিট রুট, মাশরুম, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল - এই ৮টি খাবার লিভারকে সুস্থ ও পরিষ্কার করতে অত্যন্ত কার্যকরী।
High Intensity Interval Training (HIIT) করতে হয় ৫ থেকে ১০ মিনিটের জন্য। এটি প্রতিদিন করলে গ্রোথ হরমোন নিঃসরণ বৃদ্ধি পায়, ফলে অতিরিক্তহারে চর্বির ভাঙ্গন ঘটে এবং পেশীর গঠন ভালো হয়।
ক্যাপসিকাম বা বেল পেপারে যে পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে তা আমাদের সারাদিনের জন্য পর্যাপ্ত।
এলকোহল আমাদের দেহের মেটাবলিক এক্টিভিটি কমিয়ে দেয়। কারণ আমাদের লিভার আগে এলকোহল এর উপরে কাজ করে, তা শেষ হলে শুরু করে অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের ভাঙ্গন।
Red Meat বা লাল মাংস নানা রকমের ভিটামিন বি এর বড় উৎস যা আমাদের স্নায়ু এবং মস্তিস্কে অক্সিডেটিভ ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে।
চিয়া সিডকে বলা হয় যোদ্ধার খাবার কারণ এটি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দিতে পারে।
আদা বমি বমি ভাব দূর করার কার্যকর প্রাকৃতিক উপশম। এমনকি এটি বদহজম এবং পরীক্ষিত ব্যথা উপশমকারী হিসেবেও কার্যকরী প্রাকৃতিক ঔষধ।
কুমড়োর বিচিতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিঙ্ক কগনিটিভ ফাংশন ও মুড ঠিক রাখতে ও কাজ করে।
চোখের শুষ্কতার মূল কারণ Vitamin A এবং পিত্তরসের অভাব। যার অভাব আমরা পুরণ করতে পারি আসল মাখন, কড লিভার অয়েল, ছোট মাছ ও ডিমের কুসুম থেকে।
আলুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে চিনির থেকে উপরে অবস্থান করে। এর মানে আলু রক্তের স্যুগার লেভেল চিনির তুলনায় দ্রুত বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।